ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল রহঃ কি খারেজি আলেম!!?

ভূমিকাঃ

হাল জমানার নব্য সালাফিরা বলে থাকে, শাসকের বিরোধিতা করাই হচ্ছে খারেজিদের স্বভাব। যারাই শাসকের বিরোধিতা করে তাদেরকে সরকারি সালাফিরা ঢালাও ভাবে খারেজি বলে ফতোয়া দেয়া শুরু করেন…

হোক সে শাসক কাট্টা কাফের কিংবা মুরতাদ…
Continue reading

আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফের একটি আশ্চর্য বক্তব্যের পর্যালোচনা

আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফের একটি আশ্চর্য বক্তব্যের পর্যালোচনা

সুরা আলে ইমরানের ১৬৭ নং আয়াতের আলোকে আহলে হাদিস (সরকারি সালাফি) ‘আলেম’ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফের একটি আশ্চর্য বক্তব্য/ফতোয়ার পর্যালোচনা! Continue reading

মুরতাদ শাসকগোষ্ঠীর ব্যাপারে মুরজিয়া সালাফিদের বিভ্রান্তি- আরব আলেমদের বক্তব্যের আলোকে!

“মুসলিম দেশগুলোর বর্তমান শাসকরা কি মুসলিম?”

“মুরতাদ শাসকগোষ্ঠীর ব্যাপারে মুরজিয়া সালাফিদের বিভ্রান্তি- আরব আলেমদের বক্তব্যের আলোকে!”

– আরব আলেমদের বক্তব্যের আলোকে!

Continue reading

আলেমদের সাথে সৌদি সরকারের আচরণ!

পিডিএফ ডাউনলোড করুন

ওয়ার্ড ডাউনলোড করুন

পৃথিবীর সব থেকে বেশি আলেম যে দেশের জেলে বন্দী, তা হচ্ছে সৌদি আরব। কথাটা কতটুকু সত্যি এক মাত্র আল্লাহ তালা ভালো জানেন।

তবে ইসলামিক হিউম্যান রাইটস কমিশনের মতে সৌদির জেলে প্রায় ৩০,০০০ এর চেয়েও বেশি পলিটিকাল প্রিজনার আছে।

একটি পরিসংখ্যান অনুযায়ী তাদের জেলে প্রায় ৩৫৯ জন আলেম রয়েছেন। আসুন সেই সব আলেমদের মধ্য থেকে কয়েক জন সমন্ধে কিছু জেনে নেই-
. Continue reading

নব্য সালাফি আলেমদের ‘জিহাদ সংক্রান্ত’ সকল সংশয়ের জবাব একত্রে…

নব্য সালাফি আলেমদের ‘জিহাদ সংক্রান্ত’ সকল সংশয়ের জবাব একত্রে…

সরকারি সালাফি আলেমদের সকল সংশয়ের জবাব একত্রে…

আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ, মুজাফফর বিন মহসিন, সাইফুল্লাহ মাদানি, মতিউর রহমান মাদানি, আমানুল্লাহ মাদানি, আসাদুল্লাহ গালিব প্রমুখ বিক্রীত “সরকারি সালাফি” দের উথাপিত খোড়া ও ভঙ্গুর যুক্তিসমূহের খন্ডনে বিশদ আলোচনা করেছেন মুহতারাম শায়খ আবু ইয়াহিয়া আহমাদ নাবিল হাফিজাহুল্লাহ! Continue reading

নব্য সালাফি সম্প্রদায় এবং শায়খ মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহহাব (রঃ)’র মানহাজের পার্থক্য

বর্তমান যুগের মুরতাদ শাসকদের ব্যাপারে সরকারি সালাফি / আহলে হাদিস সম্প্রদায় কি শাইখ মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহহাব (রঃ) এর অনুসরণ করেন?

নাকি কোন মনগড়া ইরজায়ি আক্বিদা পোষণ করেন?

চলুন, শাইখ মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহ্‌হাব এর বক্তব্য জেনে আমরা যাচাই করে নেই। Continue reading

ইসলামের নামে জঙ্গিবাদ? – ৬

ভূমিকা ও প্রথম পর্ব  | দ্বিতীয় পর্ব  | তৃতীয় পর্ব  | চতুর্থ পর্ব  | পঞ্চম পর্ব

খন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গির রহঃ পৃষ্ঠা ৪৯ এ লিখেছেন-

রাষ্ট্রের বিদ্যমানতা ও রাষ্ট্রপ্রধানের অনুমতি বা নির্দেশ জিহাদের বৈধতার শর্ত বলে উল্লেখ করে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন:
الإمام جنة يقاتل من ورائه
“রাষ্টপ্রধান ঢাল, যাকে সামনে রেখে যুদ্ধ পরিচালিত হবে।”
(ইসলামের নামে জঙ্গিবাদ, পৃষ্ঠা ৪৯)

Continue reading

ইসলামের নামে জঙ্গিবাদ? – ৫

ভূমিকা ও প্রথম পর্ব  | দ্বিতীয় পর্ব  | তৃতীয় পর্ব  | চতুর্থ পর্ব

শায়খ খন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গির বলেন,

“মদীনার রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর থেকে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর নেতৃত্বে মুসলিমগণ অনেক ‘কিতাল’ করেছেন।
যুদ্ধের ময়দান ছাড়া কাফিরদের দেশে যেয়ে গোপনে হত্যা, সন্ত্রাস, অগ্নিসংযোগ,বিষপ্রয়োগ কখনোই তিনি করেন নি বা করার অনুমতি দেন নি।”

– ইসলামের নামে জঙ্গিবাদ, পৃষ্ঠা ৪৯

Continue reading

ইসলামের নামে জঙ্গিবাদ? – ৪

ভূমিকা ও প্রথম পর্ব  | দ্বিতীয় পর্ব  | তৃতীয় পর্ব

মরহুম শায়খ পৃষ্ঠা ৯ এর শেষে উল্লেখ করেছেন

“যুদ্ধের ক্ষেত্রেও উভয়পক্ষ প্রতিপক্ষের সৈন্য ও নাগরিকদের মধ্যে ভীতিসঞ্চারে সচেষ্ট থাকে। তবে সন্ত্রাসের সাথে যুদ্ধের মৌলিক পার্থক্য হলো, সাধারণ যুদ্ধ ও গেরিলা যুদ্ধ উভয় ক্ষেত্রেরই যোদ্ধারা মূলত যোদ্ধা বা যুদ্ধবিষয়ক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করতে সচেষ্ট থাকে এবং সামরিক বিজয়ই লক্ষ্য থাকে।

পক্ষান্তরে সন্ত্রাসের ক্ষেত্রের সামরিক বিজয় উদ্দেশ্য থাকে না। এক্ষেত্রে মূল উদ্দেশ্যেই হলো সামরিক-অসামরিক নির্বিচারে সকল লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করে ভীতি সঞ্চারের মাধ্যমে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিল করা।”

Continue reading

ইসলামের নামে জঙ্গিবাদ? – ৩

ইসলামের নামে জঙ্গিবাদ? – ৩

ভূমিকা ও প্রথম পর্ব  | দ্বিতীয় পর্ব

পৃষ্ঠা ৯ এর মাঝামাঝি শায়খ (আল্লাহ্‌ তা’আলা উনাকে মাফ করুন) উল্লেখ করেছেন,


“ইরাকে প্রতিরোধ যোদ্ধা বা শিয়া-সুন্নি সঙ্ঘাতে লিপ্ত বিভিন্ন দল নিরস্ত্র অযোদ্ধা মানুষদের হত্যা করলে তাকে সকলেই সন্ত্রাস বলে গণ্য করেন। কিন্তু মার্কিন বাহিনী ফালুজা এবং অন্যান্য স্থানে অযোদ্ধা নিরস্ত্র মানুষদেরকে হত্যা করলে তাকে সন্ত্রাস বলে কখনোই স্বীকার করা হয় না।”
.

Continue reading